1. admin@voicebarta.com : admin :
সোমবার, ০৫ জুন ২০২৩, ০১:১০ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
বাজেটে শিক্ষাখাতে ২০ শতাংশ বরাদ্দসহ ৬ দফা নীতিগত দাবি ইসলামী ছাত্র আন্দোলন বাংলাদেশ-এর বিত্তবানদের একটু সহযোগিতায় বাচতে পারে শিশু কাজী রাইয়ান আহমেদ রূপ মাহমুদপুরে ইসলামী যুব আন্দোলন বাংলাদেশ এর ইউনিয়ন সম্মেলন অনুষ্ঠিত ইসলামী যুব আন্দোলন বাংলাদেশ-এর কেন্দ্রীয় উপ-কমিটির ত্রৈমাসিক সভা অনুষ্ঠিত ইসলামের দৃষ্টিতে ভূমিকম্প হওয়ার কারণ কী মেয়র নয় খাদেম হিসেবে বরিশাল নগরের মানুষের সেবা করতে চাই – মুফতি সৈয়দ ফয়জুল করিম নারী নির্যাতন মামলায় গ্রিন হাউজ কমিউনিটি সেন্টারের মালিক মোঃ জাহাঙ্গীর হোসেন মোল্লা ও তার পরিবার গ্রেফতার বাংলাদেশ কুরআন শিক্ষা বোর্ডের ২১তম কেন্দ্রীয় পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ করা হয়েছে আল্লাহর ভয়শূন্য মানুষ পশুর চেয়েও নিকৃষ্ট -মুফতী সৈয়দ মুহাম্মদ ফয়জুল করীম বঙ্গবাজারে আগুন লেগে হাজার কোটি টাকার ক্ষয়ক্ষতি ব্যবসায়ীদের আহাজারি

ইলিশ মাছ ধরা ২২ দিনের নিষেধাজ্ঞা

মো.কামাল হোসেন, ঢাকা
  • আপডেট সময় : বুধবার, ২২ সেপ্টেম্বর, ২০২১
  • ৪৫৬ বার পঠিত

মা ইলিশের প্রজনন নিরাপদের লক্ষ্যে আগামী ৪ অক্টোবর থেকে ২৫ অক্টোবর পর্যন্ত ২২ দিন সাগর, নদ-নদীতে ইলিশ ধরা বন্ধ থাকবে। বুধবার মৎস্য অধিদপ্তরে অনুষ্ঠিত এক সভায় এ সিদ্ধান্ত হয়। গত বছর ১৩ নভেম্বর থেকে ইলিশ ধরায় নিষেধাজ্ঞা শুরু হয়েছিল।

এবারের মৌসুমের শুরু থেকে নদনদীতে ইলিশ সংকট চলছে। সামনের দুটি পূর্ণিমা ও অমাবস্যায় অবস্থার পরিবর্তন না ঘটলে সংকট দিয়েই মৌসুম শেষ হবে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা। নিষিদ্ধ সময়ে ইলিশ শিকার, পরিবহন, মজুত, বাজারজাতকরণ ও ক্রয়-বিক্রয় আইনত দন্ডনীয় অপরাধ।

বুধবারের বৈঠকে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদমন্ত্রী আ শ ম রেজাউল করিম বলেন, নিষিদ্ধকালে কোনোভাবেই দেশের জলসীমায় ইলিশ আহরণের অবৈধ প্রচেষ্টা সফল হতে দেওয়া হবে না। এ সময়ের মধ্যে প্রজনন ক্ষেত্রে কোনোভাবেই মা ইলিশ ধরা যাবে না।
মন্ত্রী বলেন, মা ইলিশ থাকতে পারে এমন নদীতে কোনো নৌকাকে মাছ ধরতে দেওয়া হবে না। নৌ পুলিশ ও কোস্টগার্ডের টহলের পাশাপাশি অত্যাধুনিক উপায়ে মনিটর করা হবে, যেন কোনো নৌকা বা জাহাজ ইলিশ ধরতে না পারে। এমনকি বিদেশ থেকে কোনো মাছ ধরার যান্ত্রিক নৌযান এলে সেটাকেও আইনানুগ প্রক্রিয়ায় আটক করা হবে। নিষেধাজ্ঞাকালীন সরকারের পক্ষ থেকে জেলেপ্রতি ২০ কেজি করে সরকারি সহায়তার চাল বরাদ্দ দেওয়া হবে।
বাংলাদেশে ২০০৩-২০০৪ সাল থেকেই জাটকা রক্ষার কর্মসূচি শুরু করা হয়। তখন থেকেই ধীরে ধীরে ইলিশের উৎপাদন বাড়ছিল। ২০০৮ সাল থেকে প্রথম আশ্বিন মাসে পূর্ণিমার আগে ও পরে মিলিয়ে ১১ দিন মা ইলিশ ধরায় নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়। তখন থেকেই এর সুফল দেখতে শুরু করেন বিজ্ঞানীরা। তখন তারা গবেষণায় দেখতে পান, শুধু পূর্ণিমায় নয়, এই সময়ের অমাবস্যাতেও ইলিশ ডিম ছাড়ে। পরে পূর্ণিমার সঙ্গে অমাবস্যা মিলিয়ে টানা ২২ দিনের নিষেধাজ্ঞা দেওয়া শুরু হয়। গত অর্থবছরে দেশে ৫ লাখ ৫০ হাজার মেট্রিক টন ইলিশ আহরিত হয়েছে। এর ৬৬ ভাগ এসেছে বরিশাল বিভাগের জেলাগুলো থেকে। এই পরিমাণ তিন লাখ ৫০ হাজার মেট্রিক টন।
বাংলাদেশ মৎস্য গবেষণা ইনস্টিটিউটের তথ্য অনুযায়ী, দেশের মোট মৎস্য উৎপাদনের প্রায় ১২ শতাংশ আসে ইলিশ থেকে। এ বছরের ২৩ জুলাই থেকে শুরু হওয়া ইলিশের ভরপুর মৌসুম ২২ দিনের নিষেধাজ্ঞার মধ্য দিয়ে শেষ হবে।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরও খবর

ফেসবুকে আমরা

© All rights reserved © 2021 Voice Barta
Theme Customize Shakil IT Park