1. admin@voicebarta.com : admin :
সোমবার, ২৫ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ০৬:১৬ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
দ্বীনের দায়ী বা হযরত ওলামায়ে কেরামগনের মুহাসাবা মাওঃ আবদুল বাছিত আজাদ খেলাফত মজলিসের আমীর নির্বাচিত সিলেট গোয়াইনঘাটে ২২৪ বস্তা চিনি জব্দ- আটক ১ ইসলামী যুব মজলিস ফরিদপুর জেলা আহবায়ক কমিটি গঠন সম্পন্ন বিগত ৫ বছরে ‘দাওরায়ে হাদীস’ উত্তীর্ণদের তথ্য চেয়ে হাইয়ার বিজ্ঞপ্তি চট্টগ্রাম হাটহাজারীতে সড়কের নালায় পড়ে কলেজ ছাত্রীর মৃত্যু কাদিয়ানীদের রাষ্ট্রীয়ভাবে অমুসলিম ঘোষণা করতে হবে : পীর সাহেব মধুপুর জনগণের বিরুদ্ধে গিয়ে কোনো শক্তিই টিকতে পারেনি আওয়ামীলীগের কাছে মানুষের জীবনের চেয়ে ক্ষমতার দাম বেশি -পীর সাহেব চরমোনাই আরবী হিজরী সনের ইতিহাস ও সুচনা  ঢাকা-১৭ আসনে হামলার ঘটনায় নির্বাচনকে প্রশ্নবিদ্ধ করার অপপ্রয়াস চালিয়েছে বলে মনে করেন নির্বাচন কমিশনার মো. আলমগীর

ইসলামে নামাজের গুরুত্ব

almas hossain
  • আপডেট সময় : সোমবার, ৩০ আগস্ট, ২০২১
  • ৫৪৮ বার পঠিত

সালাত ইসলামের অন্যতম দ্বিতীয় স্তম্ভ। ইমানের পর নামাজের চেয়ে গুরুত্ব অন্য কোনো ইবাদতে প্রদান করা হয়নি। কোরআন শরিফে ৮৩ বার নামাজের আলোচনা এসেছে। নামাজ ফরজ হওয়া প্রসঙ্গে আল্লাহপাক বলেন, ‘হে নবী! আমার বান্দাদের মধ্যে যারা মুমিন তাদের বলুন, নামাজ কায়েম করতে’। (সূরা ইবরাহিম, আয়াত-৩১)। অন্যত্র আল্লাহ রাব্বুল আলামীন বলেন, ‘তোমরা লোকদের সঙ্গে উত্তমভাবে কথা বলবে এবং নামাজ আদায় করবে। (সূরা বাকারাহ, আয়াত-৮৩)।

এছাড়াও আল্লাহ তায়ালা নামাজের উপকার সম্পর্কে ইরশাদ করেন, এবং নামাজের পাবন্দি কর দিনের দুপ্রান্তে ও রাতের কিছু অংশে। নিঃসন্দেহে সৎ কাজসমূহ অসৎ কাজসমূহকে মিটিয়ে দেয়।’ (সূরা হূদ, আয়াত-১১৪)। নামাজের ব্যাপক কল্যাণসমূহের উল্লেখযোগ্য একটি হলো নামাজ অশ্লীল ও মন্দ কাজ থেকে বিরত রাখে। আল্লাহ রাব্বুল আলামীন ইরশাদ করেন, নামাজের পাবন্দি কর। নিশ্চয় নামাজ অশ্লীল ও মন্দ কাজ থেকে বিরত রাখে। (সূরা আনকাবুত, আয়াত-৪৫)।

যে ব্যক্তি ইসলামের দ্বিতীয় স্তম্ভ নামাজকে সব শর্তসহ খুশু-খুযুর সঙ্গে নবী তরিকায় আদায় করবে তার এই নামাজ তাকে সব ধরনের অশ্লীল ও মন্দ কাজ থেকে বিরত রাখবে। আর খুশু-খুযুর সঙ্গে নামাজ আদায়কারীদের সুসংবাদ দিয়ে আল্লাহ ইরশাদ করেন, নিশ্চয় সব মুমিন নামাজ আদায় করে।’ (সূরা মুমিনূন, আয়াত-১-২)। এ ছাড়া রাসূল সাঃ এর অশংখ্য হাদিস দ্বারা ও নামাজের গুরুত্ব আলোকপাত করেছেন।

তাছাড়া নামাজের ব্যাপারে যারা উদাসীন থাকে তাদের ব্যাপারে শাস্তির ঘোষণা দেওয়া হয়েছে। আল্লাহতায়ালা বলেন, ‘দুর্ভোগ সেসব নামাজির জন্য নিজেদের নামাজের ব্যাপারে যারা থাকে গাফেল।’ (সূরা মাউন, আয়াত-৪-৫)। অন্যত্র আল্লাহতায়ালা ইরশাদ করেন, ‘(সেদিন) অপরাধীদের সম্পর্কে পরস্পরে জিজ্ঞাসা করবে যে, কিসে তোমাদের জাহান্নামের ঠেলে দিয়েছে? তারা বলবে, আমরা নামাজি ছিলাম না।’ (সূরা মুদ্দাসসির, আয়াত-৪২-৪৩)। আর রোজ হাশরে নামাজের মাধ্যমেই হিসাব-নিকাশ শুরু হবে। যার নামাজ সঠিক হবে তার অন্যান্য আমলও সঠিক বলে বিবেচিত হবে। আর যার নামাজ অসুন্দর হবে তার অন্যান্য আমলও অসুন্দর বলে গণ্য হবে। নামাজ তরককারী ব্যক্তি ইসলামি জীবন থেকে বঞ্চিত এবং তার জীবনযাপন কাফেরের জীবনযাপনের মতোই।

 

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরও খবর

ফেসবুকে আমরা

© All rights reserved © 2021 Voice Barta
Theme Customize Shakil IT Park